আজকের এই আর্টিকেলে কিভাবে বিকাশ লোন নিবেন ও বিকাশ লোন নেওয়ার নিয়ম সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করবো। আশা করি bKash loan সম্পর্কে জানাতে পারবো।
টাকা কাগজ হলেও এটি এমন এক কাগজ যার জন্য মানুষ নিজের জীবন বিপন্ন করেও জোগাড় করে। টাকার পিছনে সারা জীবন ব্যায় করে।
বর্তমানে টাকাই মানুষের সবচেয়ে আপন। টাকা ছাড়া এই দুনিয়ায় সব কিছু। যখন আমরা বিপদে পড়ি তখন আমরা কারো কাছে টাকা ধার পাই না।
কোনো ব্যাংক থেকে লোন নিতে গেলেও আমাদের অনেক সময় অপেক্ষা করতে হয়। অনেক সময় আমাদের খুব তাৎক্ষণিক টাকার প্রয়োজন হয়।
কিন্তু কে দিবে এই তাৎক্ষণিক সময় টাকা? দেশে এই প্রথমবারের মত কোন বাণিজ্যিক ব্যাংক,
যে কোন সময় যে কোন স্থান থেকে মোবাইলে বিকাশের মাধ্যমে সঙ্গেই সঙ্গেই ঋণ বিতরণ সেবা চালু করেছে।
সিটি ব্যাংকের মাধ্যমে বিকাশে লোন নেওয়ার নিয়ম -১
হুম এখন থেকে জরুরী অর্থের প্রয়োজনে তাৎক্ষণিকভাবে সিটি ব্যাংকের জামানতবিহীন ডিজিটাল ঋণ মিলবে বিকাশের মাধ্যমে ।
প্রাথমিকভাবে একটি পাইলট প্রকল্পের আওতায়, সর্বোচ্চ ১০ হাজার টাকা পর্যন্ত সিটি ব্যাংকের এই ডিজিটাল ঋণ গ্রহণের সুযোগ পাবেন নির্বাচিত সীমিত সংখ্যক বিকাশ অ্যাপ গ্রাহক।
আর্থিক অন্তর্ভুক্তির কার্যকর সম্প্রসারণের লক্ষ্যে বাংলাদেশ ব্যাংকের অনুমোদনক্রমে, ব্যাংক ঋণকে প্রযুক্তির সহায়তায় আরো জনমুখী করতেই এই প্রকল্প নেয় সিটি ব্যাংক।
প্রকল্পের সফল সমাপ্তি শেষে কেন্দ্রীয় ব্যাংকের অনুমোদনক্রমে, ঋণ পাওয়ার উপযুক্ত বিকাশ গ্রাহকদের জন্য এই সেবা আনুষ্ঠানিকভাবে উন্মুক্ত করবে সিটি ব্যাংক।
সিটি ব্যাংকের মাধ্যমে বিকাশে লোন নেওয়ার নিয়ম
পাইলট প্রকল্পে ঋণ পাবার জন্য নির্বাচিত গ্রাহকরা তাদের বিকাশ অ্যাপে ঋণ বা লোন আইকনটি দেখতে পাবেন।
ঋণ নিতে গ্রাহককে তার ই-কেওয়াইসি ফরমে (নো-ইয়োর কাস্টমার ফর্ম) বিকাশে দেয়া তথ্য সিটি ব্যাংককে দেয়ার সম্মতি দিতে হবে।
| ক্যাশ আউট করুন দেশের সবচেয়ে কম খরচে।
পরবর্তীতে ঋণের পরিমান এবং নিজের পিন দিয়ে সাথে সাথেই বিকাশ অ্যাকাউন্টে ঋণের টাকা পেয়ে যাবেন।
ঋণ কিভাবে পরিষদ করবেন
ঋণ নেয়ার পর তিন মাসে, সম-পরিমাণ তিন কিস্তিতে নির্ধারিত তারিখে গ্রাহকের বিকাশ অ্যাকাউন্ট থেকে তা স্বয়ংক্রিয়ভাবে পরিশোধিত হয়ে যাবে।
নির্ধারিত পরিশোধ-তারিখের আগে গ্রাহক এসএমএস এবং অ্যাপ-এর মাধ্যমে এ সংক্রান্ত নোটিফিকেশন পাবেন।
বিভিন্ন সময় অর্থের জরুরী প্রয়োজন মেটাতে এখনও
অনানুষ্ঠানিক খাত থেকে উচ্চ সুদে কঠিন শর্তে ঋণ নিতে বাধ্য হন সমাজের নানা স্তরের মানুষ।
অনেক ক্ষেত্রেই টাকা যোগাড় করতে না পেরে আরো বড় কোন ঝামেলায় পড়ে যান তারা। তাছাড়াও, আরো অনেক কারণেই ঋণের দরকার পড়ে তাদের।
সিটি ব্যাংকের এই ডিজিটাল ঋণ এমন প্রয়োজনগুলো মিটিয়েই প্রান্তিক মানুষ, ব্যবসায়ী, পেশাজীবীসহ সকল শ্রেণীর গ্রাহকের জীবনমান উন্নয়নে কার্যকর ভূমিকা রাখবে।
বাংলাদেশে ব্যাংকের নির্দেশনা অনুযায়ী এই ঋণের সঙ্গে প্রযোজ্য সুদ ও অন্যান্য বিধিবিধান প্রতিপালিত হবে।
উল্লেখ্য, সিটি ব্যাংকের এই ডিজিটাল ঋণ গ্রহণকারীরা নিয়মিত ঋণ পরিশোধ করছেন কিনা, তা মূল্যায়িত হবে।
পরবর্তীতে যে কোন ধরনের ঋণ প্রাপ্তির ক্ষেত্রেই এই মূল্যায়ন বিবেচিত হবে।
কোন গ্রাহক ঋণ পরিশোধ করতে ব্যর্থ হলে বিধিবিধান অনুসরণে সিটি ব্যাংক ঋণ খেলাপির তথ্য বাংলাদেশ ব্যাংককে অবহিত করবে।
সিটি ব্যাংকের লোন নিয়ে বিস্তারিত
প্রকল্পটির বিষয়ে সিটি ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও সিইও মাসরুর আরেফিন বলেন, আমরা সবসময়ই গ্রাহকের প্রয়োজনে আরো কাছে থাকার চেষ্টা করি।
আমাদের দেশে অনেকেরই, বিশেষত: ক্ষুদ্র ব্যবসায়ীদের হঠাৎ-ই অর্থের প্রয়োজন হয়।
সেটি কিভাবে আরো সহজে তাদের কাছে পৌঁছে দেয়া যায় এবং তারা যেন স্বাচ্ছন্দ্যে সেই অর্থ ব্যবহার করতে পারেন, সেটি মাথায় রেখেই এই ডিজিটাল ঋণের যাত্রা।
আমাদের এই পাইলট প্রকল্পটি নীরিক্ষামূলক, এই প্রকল্পে অর্জিত অভিজ্ঞতা নিয়ে ক্রমোন্নয়নের মাধ্যমে গ্রাহকের জন্য আরও ভালো সেবা নিয়ে আসতে পারবো বলেই আমাদের আশা।
উদ্যোগটি সম্পর্কে বিকাশের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা কামাল কাদীর বলেন, প্রান্তিক সহ সকল শ্রেণীর মানুষের জীবনের মানোন্নয়ন
এবং আর্থিক অর্ন্তভুক্তিতে আরো জোরালো ভূমিকা রাখতে বিকাশের মত কার্যকর ডিজিটাল আর্থিক প্ল্যাটফর্ম ও
বিশাল গ্রাহক ভিত্তিকে ব্যবহার করে বাণিজ্যিক ব্যাংকগুলো সৃজনশীল নতুন নতুন সেবা প্রচলন করতে পারে।
| বিকাশ লোন নেওয়ার নিয়ম সম্পর্কে বিস্তারিত
সিটি ব্যাংকের এই ডিজিটাল ঋণ প্রকল্প তারই একটি উদাহরণ। জরুরী মুহূর্তে তাৎক্ষণিক জামানতবিহীন-
এই ঋণ প্রান্তিক মানুষ, তরুণ সমাজ, প্রান্তিক ব্যবসায়ীদের জন্য আর্শীবাদ হবে বলে বিশ্বাস।
এই তাৎক্ষণিক ঋন আমাদের অনেক উপকার করবে। ডিজিটাল ঋণ এর মাধ্যমে সব দিক দিয়ে নানা সুবিধা উপভোগ করতে পারবো।
বিকাশ থেকে লোন নিতে চাই
আমি বিকাশ তেকে লোন নিতে ছাই
বিকাশ থেকে লোন নিতে চাই
আমি বিকাশ থেকে লোন নিতে চায়